প্রচ্ছদ 
লন্ডনের শীতল তুষারে ৭ বছরের অপেক্ষা শেষে মা-ছেলের আলিঙ্গন
উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। যুক্তরাজ্যের স্থানীয় সময় বুধবার (৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বিকেল ২টা ৫৮ মিনিটে) তিনি হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান।
বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন তার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তার পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান। দীর্ঘ সাড়ে সাত বছর পর মা-ছেলের সাক্ষাতে আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়। মায়ের গলা জড়িয়ে ধরেন তারেক রহমান।
চিকিৎসার জন্য সবশেষ ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। এরপর তিনি আর বিদেশ সফরে যাননি এবং এ সময়ের মধ্যে তারেক রহমানের সঙ্গেও সরাসরি দেখা হয়নি।
বিমানবন্দরে খালেদা জিয়াকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার হযরত আলী খান। এছাড়া যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক, সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমদসহ দলের অসংখ্য নেতাকর্মী তাকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, খালেদা জিয়াকে লন্ডনের একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হবে। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
হিথ্রো বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া শেষে রয়্যাল ভিভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে তিনি সরাসরি লন্ডন ক্লিনিকে যান।
এর আগে মঙ্গলবার রাত সোয়া ৮টার দিকে গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে খালেদা জিয়ার গাড়িবহর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। রাত ১০টা ৫৫ মিনিটে তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছান। পথে পথে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল নামে। তারা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বিদায় জানায়।
গাড়িতে খালেদা জিয়ার পাশে ছিলেন তার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি। তাকে বিদায় জানাতে ফিরোজায় উপস্থিত ছিলেন তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার, তার স্ত্রী কানিজ ফাতিমা এবং অন্যান্য নিকটাত্মীয়রা।
বিদায়ের সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, “ম্যাডাম দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। আমরা আশা করি তিনি সুস্থ হয়ে দ্রুত দেশে ফিরবেন।”
একাধিক দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের শুরুতে কারাবন্দি হওয়া খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি সমস্যা, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন।
উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। যুক্তরাজ্যের স্থানীয় সময় বুধবার (৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বিকেল ২টা ৫৮ মিনিটে) তিনি হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান।
বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন তার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তার পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান। দীর্ঘ সাড়ে সাত বছর পর মা-ছেলের সাক্ষাতে আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়। মায়ের গলা জড়িয়ে ধরেন তারেক রহমান।
চিকিৎসার জন্য সবশেষ ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। এরপর তিনি আর বিদেশ সফরে যাননি এবং এ সময়ের মধ্যে তারেক রহমানের সঙ্গেও সরাসরি দেখা হয়নি।
বিমানবন্দরে খালেদা জিয়াকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার হযরত আলী খান। এছাড়া যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক, সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমদসহ দলের অসংখ্য নেতাকর্মী তাকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, খালেদা জিয়াকে লন্ডনের একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হবে। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
হিথ্রো বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া শেষে রয়্যাল ভিভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে তিনি সরাসরি লন্ডন ক্লিনিকে যান।
এর আগে মঙ্গলবার রাত সোয়া ৮টার দিকে গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে খালেদা জিয়ার গাড়িবহর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। রাত ১০টা ৫৫ মিনিটে তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছান। পথে পথে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল নামে। তারা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বিদায় জানায়।
গাড়িতে খালেদা জিয়ার পাশে ছিলেন তার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি। তাকে বিদায় জানাতে ফিরোজায় উপস্থিত ছিলেন তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার, তার স্ত্রী কানিজ ফাতিমা এবং অন্যান্য নিকটাত্মীয়রা।
বিদায়ের সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, “ম্যাডাম দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। আমরা আশা করি তিনি সুস্থ হয়ে দ্রুত দেশে ফিরবেন।”
একাধিক দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের শুরুতে কারাবন্দি হওয়া খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি সমস্যা, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন।
